পেনশন সহজীকরণ আদেশ, ২০২০

অবসরগ্রহণকারী সরকারি কর্মচারী ও সরকারি কর্মচারীর মৃত্যুর ক্ষেত্রে তাহাদের পরিবারবর্গের অবসরজণিত সুবিধাদি সঠিক সময়ে প্রাপ্তি নিশ্চিত করিবার লক্ষ্যে অর্থ বিভাগ কর্তৃক ২৭-০১-২০০৯ খ্রি: তারিখের অম/অবি/প্রবি-১/৩পি-২/২০০৫(অংশ-১)৫ নং স্মারকে জারীকৃত “বেসামরিক সরকারি কর্মচারীদের পেনশন মঞ্জুরি ও পরিশোধ সংক্রান্ত বিধি/পদ্ধতি অধিকতর সহজীকরণ আদেশ, ২০০৯” নিম্নরূপ আদেশ দ্বারা প্রতিস্থাপন করিবার জন্য সরকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিয়াছে যাহা “সরকারি কর্মচারীগণের পেনশন সহজীকরণ আদেশ, ২০২০” নামে অভিহিত হইবে।

পেনশন সহজীকরণ আদেশ, ২০২০ এ জারিকৃত কয়েকটি উল্লেখযোগ্য আদেশ

  • ছুটি নগদায়ন (লাম্পগ্র্যান্ট) মঞ্জুরীর আদেশ প্রাপ্তির পর সংশ্লিষ্ট কর্মচারী বিল দাখিল করিবেন। ছুটি নগদায়ন (সর্বোচ্চ ১৮ ) মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থাৎ লাম্পগ্র্যান্টের অর্থের চেক/ ইএফটি হিসাবরক্ষণ অফিস বিল প্রাপ্তি সাপেক্ষে পিআরএ-এ গমণের পরবর্তী ০৩ কর্মদিবসের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর নিকট/ব্যাংক একাউন্টে প্রেরণ নিশ্চিত করিবে।
  • পেনশন মঞ্জুরির কাগজপত্র প্রাপ্তির ১০ কর্মদিবসের মধ্যে পিপিও জারি করিবেন।
  • আনুতোষিকের টাকার চেক/ ইএফটি পিআরএল শেষ হওয়ার পর দিন/ চূড়ান্ত অবসরগ্রহণের দিন সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর নিকট/ ব্যাংক একাউন্টে প্রেরণ নিশ্চিত করিতে হইবে।
  • পেনশন সংক্রান্ত সকল ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয় পত্র ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
  • কর্মকর্তাদের বদলিতে এলপিসি Electronically পূরণ করিতে হইবে এবং অনলাইনে প্রেরণ নিশ্চিত করতে হইবে।
  • অনুত্তোলিত পেনশন এবং বকেয়া পেনশনের ক্ষেত্রে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে নিষ্পত্তিকরত: ইএফটি জেনারেট করিতে হইবে।
  • অডিট আপত্তি থাকিলে ০৩ মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করিতে হইবে।
  • চূড়ান্ত অবসর গ্রহণের  এক বৎসরের মধ্যে বিভাগীয় মামলা থাকলে নিষ্পত্তি করিতে হইবে।
  • কিছু ফরমে পরিবর্তন আনা হয়েছে, ব্যাংক / EFT সংক্রান্ত তথ্য চাওয়া হয়েছে।
  • প্রতি মাসের পেনশন পরবর্তী মাসের ০১ (এক) তারিখে পেনশনারের EFT এর মাধ্যমে তাহার ব্যাংক একাউন্টে প্রেরণ করতে হবে।

আরও বিস্তারিত জানতে পেনশন সহজীকরণ আদেশ ২০২০ নিচের লিংকে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিন।

About The Author

Leave a Reply

× Contact Support!