কর অব্যাহতি প্রাপ্ত আয় ২০২৩-২০২৪

কামরুল হাসান নূর

Updated on:

tax exempted income 2023-2024

সকল আয়ের উপর আয়কর নাই। বিভিন্ন ধরনের সরকারী খাতের আয় ও ব্যবসায় উৎসাহিত করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর অব্যাহতি প্রদান করে বা মোট আয় পরিগণনা হতে বাদ দিতে হবে। আয়কর আইনের ষষ্ঠ তফসিলের অংশ-১ এ যেসকল আয়সমূহ মোট আয় হতে বাদ দিয়ে মোট করযোগ্য হিসাবে লিপিবদ্ধ করতে হবে, তার তালিকা প্রদান করা হলো।

কর অব্যাহতি প্রাপ্ত আয় ২০২৩-২০২৪। Tax Exempted Income 2023-2024

১. সংসদ কর্তৃক প্রণীত কোনো আইন বা সরকার কর্তৃক স্বাক্ষরিত কোনো চুক্তির অধীন আয়কর অব্যাহতিপ্রাপ্ত কোনো আন্ত-সরকারি সংস্থা বা কোনো আন্তর্জাতিক
সংস্থা বা ইহার কোনো কর্মচারীর আয়

২. নিম্নবর্ণিত যেকোনো আয়-

ক) কোন বৈদেশিক রাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার, এনভয়, মিনিস্টার, চার্জ দ্য এ্যাফেয়ার্স, কমিশনার, কাউন্সিলর, কনসল দ্য কেরিয়ার, সেক্রেটারি, দূতাবাসের উপদেষ্টা বা এটাচি, হাই কমিশন, বৈদেশিক রাষ্ট্রের লিগেশন বা কমিশন কর্তৃক তাহাদের এইরূপ যোগ্যতায় চাকরি সূত্রে সংশ্লিষ্ট সরকার হইতে প্রাপ্ত পারিতোষিক;

খ) বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশি রাষ্ট্রের ট্রেড কমিশনার বা অন্যান্য সরকারি প্রতিনিধি উক্ত পদে অবৈতনিক দায়িত্ব পালনকারী নহেন এইরূপ বেতন বাবদ যে অর্থ গ্রহণ করিয়া থাকেন, যদি সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রে এইরূপ উদ্দেশ্যে নিয়োজিত সমমর্যাদার উক্তরুপ কর্মকর্তা একই ধরনের অব্যাহতি ভোগ করিয়া থাকেন;

গ) দফা ক) এবং খ)-তে উল্লিখিত কোনো কর্মচারীর কোনো অফিস স্টাফের সদস্য কর্তৃক বেতন হিসাবে গৃহীত আয়, যখন উক্ত সদস্য বাংলাদেশের নাগরিক না হন এবং তাহার প্রতিনিধিত্বকারী রাষ্ট্রের নাগরিক হন বা অন্য কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের নাগরিক হন এবং উক্ত অফিস স্টাফের সদস্য হিসাবে কার্যক্রম পরিচালনা ব্যতীত বাংলাদেশে কোনো ব্যবসা বা পেশা বা চাকরিতে নিযুক্ত না থাকেন, এবং উক্তরূপ প্রতিনিধিত্বকারী রাষ্ট্রে কর্মরত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সমমর্যাদার কর্মকর্তা-কর্মচারীর ক্ষেত্রে সমপ্রকৃতির অব্যাহতির বিধান কার্যকর থাকে

৩. সরকার বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রান্ত অনুদান এবং যেকোনো প্রকারের কর, খাজনা ও শুক্ষ;

৪. সরকারি পেনশন তহবিল হইতে করদাতা কর্তৃক গৃহীত বা করদাতার বকেয়া পেনশন;

৫. সরকারি আনুতোষিক তহবিল হইতে করদাতা কর্তৃক আনুতোষিক হিসাবে গৃহীত অনধিক ২ (দুই) কোটি ৫০ (পঞ্চাশ) লক্ষ টাকা আয়

৬. কোনো স্বীকৃত ভবিষ্য তহবিল, অনুমোদিত বার্ধক্য তহবিল, পেনশন তহবিল এবং অনুমোদিত আনুতোষিক তহবিল-

ক) কর্তৃক কর্মচারী বা নিয়োগকর্তা হইতে গৃহীত কোনো চাঁদা; এবং খ) হইতে উহাদের সুবিধাভোগীদের মাঝে বিতরণকৃত আয় যাহা উক্ত তহবিলের হাতে করারোপিত হইয়াছে:

তবে শর্ত থাকে যে, কোনো অনুমোদিত আনুতোষিক তহবিল হইতে করদাতা কর্তৃক আনুতোষিক হিসাবে গৃহীত অর্থ অনধিক ২ (দুই) কোটি ৫০ (পঞ্চাশ) লক্ষ টাকার সীমা অতিক্রম করিবে না

৭. ভবিষ্যত তহবিল আইন, ১৯২৫ থেকে প্রাপ্ত অর্থ

৮. সরকারি সংস্থা, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ, বা স্বায়ত্বশাসিত বা আধা-স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা ও তাহাদের নিয়ন্ত্রিত ইউনিটসমূহ বা প্রতিষ্ঠানসমূহের কোনো কর্মচারী কর্তৃক
স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণের সময় এই উদ্দেশ্যে সরকার কর্তৃক অনুমোদিত কোনো পরিকল্প অনুসারে গৃহীত যেকোনো পরিমাণ অর্থ;

৯. পেনশনারস সেভিংস সার্টিফিকেট হইতে সুদ হিসাবে গৃহীত কোনো অর্থ বা গৃহীত অর্থের সমষ্টি, যেইক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট আয়বর্ষের শেষে উক্ত সার্টিফিকেটের বিনিয়োগকৃত অর্থের মূল্য অনধিক ৫ (পাঁচ) লক্ষ টাকা হয়;

১০. বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ ত্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন কর্তৃক স্বীকৃত নিম্নবর্ণিত সম্ভাসমূহ কর্তৃক অর্জিত যেকোনো আয়, যথা:

ক) মিউচুয়াল ফান্ড (Mutual Fund)

খ) বিকল্প বিনিয়োগ তহবিল (Alternative Investment Fund)

গ) রিয়েল এস্টেট ইনভেস্টমেন্ট ট্রাস্ট (Real Estate Investment Trust)

ঘ) এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড (Exchange Traded Fund)

১১. এনজিও বিষয়ক ব্যুরো কর্তৃক নিবন্ধিত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্র ব্যতীত, সম্পূর্ণভাবে দাতব্য বা ধর্মীয় উদ্দেশ্যে ধারণকৃত ট্রাস্ট বা অন্যবিধ আইনগত
বাধ্যবাধকতার অধীন গৃহ-সম্পত্তি হইতে অর্জিত আয়, যদি উক্ত আয়-

ক) সংশ্লিষ্ট আয়বর্ষে বাংলাদেশে দাতব্য বা ধর্মীয় উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়;

খ) কোনো দাতব্য বা ধর্মীয় উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত না হয়, কিন্তু বাংলাদেশে এইরূপ উদ্দেশ্য পূরণকল্পে পুঞ্জিভূত করা হয় বা চূড়ান্তভাবে পৃথক করিয়া রাখা হয়, এবং-

(অ) এইরূপ আয় কী কারণে এবং কত সময়ের জন্য পুঞ্জিভূত বা পৃথক করিয়া রাখা হইয়াছে, উহা উপ কমিশনারকে অবহিত করা হয়;

(আ) উপ-দফা (অ) এ উল্লিখিত মেয়াদ ১০ (দশ) বসরের অধিক না হয়

(ই) এই রকম পুঞ্জিভূত বা আলাদা করিয়া রাখা অর্থ সরকারি সিকিউরিটিতে অথবা এই উদ্দেশ্যে সরকার কর্তৃক অনুমোদিত অন্য যেকোনো সিকিউরিটিতে বিনিয়োগ করা হয়, অথবা ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের যেকোনো হিসাবে জমা রাখা হয়, অথবা এইরূপ কোনো তফসিলি ব্যাংকের হিসাবে জমা রাখা হয় যাহার ৫১% (একান্ন শতাংশ) বা ইহার অধিক শেয়ার সরকার কর্তৃক ধারণকৃত।

১২. ধর্মীয় বা দাতব্য প্রতিষ্ঠান কর্তৃক গৃহীত স্বেচ্ছায় প্রদত্ত চাঁদা যাহা কেবল ধর্মীয় বা দাতব্য উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়

১৩. এনজিও বিষয়ক ব্যুরো বা মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরী কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিবন্ধিত কোনো বেসরকারি সংস্থার ক্ষুদ্র ঋণ কর্মকান্ড হইতে উদ্ভুত যেকোনো সার্ভিস চার্জ যদি উহা-

ক) কেবল মাইক্রোক্রেডিট হিসাবে রিভলভিং হইয়া থাকে;

খ) মাইক্রোক্রেডিটে রিভলভিং ব্যতীত অন্য কোনো পরিসম্পদ অর্জনে ব্যবহৃত না হয়; এবং

গ) মাইক্রোক্রেডিটে রিভলভিং ব্যতীত অন্য কোনো ব্যবসায়ে পুঁজি হিসাবে ব্যবহৃত না হয়;

১৪. কোনো নিয়োগকারী কর্তৃক কোনো কর্মচারীর ব্যয় পুনর্ভরণ যদি-

ক) উক্ত ব্যয় সম্পূর্ণভাবে এবং আবশ্যকতা অনুসারে কর্মচারীর দায়িত্ব পালনের সূত্রে ব্যয়িত করা হয়; এবং

খ) নিয়োগকারীর জন্য উক্ত কর্মচারীর মাধ্যমে এইরূপ ব্যয় নির্বাহ সর্বাধিক সুবিধাজনক ছিল;

১৫. কোনো অংশীদারী ফার্মের অংশীদার হিসাবে কোনো করদাতা কর্তৃক মূলধনি আয়ের অংশ হিসাবে প্রাপ্ত আয়ের অংশ যাহার উপর উক্ত ফার্ম কর্তৃক কর
পরিশোধ করা হইয়াছে;

১৬. হিন্দু অবিভক্ত পরিবারের সদস্য হিসাবে একজন করদাতা যে পরিমাণ অর্থ প্রাপ্ত হন, যাহার উপর উক্ত পরিবার কর্তৃক কর পরিশোধিত;

১৭. বাংলাদেশি কোনো স্বাভাবিক ব্যক্তি করদাতা কর্তৃক বিদেশে উপার্জিত কোনো আয় যাহা তিনি বৈদেশিক রেমিটেন্স সম্পর্কিত বিদ্যমান আইন অনুসারে বাংলাদেশে আনয়ন করিয়াছেন;

১৮. কোনো করদাতা কর্তৃক ওয়েজ আর্নারস ডেভলপমেন্ট ফাল্ড, ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড, ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ড. ইউরো প্রিমিয়াম বন্ড, ইউরো ইনভেস্টমেন্ট বন্ড, পাউন্ড স্টারলিং ইনভেস্টমেন্ট বন্ড বা পাউন্ড স্টারলিং প্রিমিয়াম বন্ড হইতে গৃহীত কোনো আয়;

১৯. রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর কোনো স্বাভাবিক ব্যক্তির আয় যাহা কেবল উক্ত পার্বত্য জেলায় পরিচালিত অর্থনৈতিক কর্মকান্ড হইতে উদ্ভূত হইয়াছে;

২০. কোনো স্বাভাবিক ব্যক্তির “কৃষি হইতে আয়” খাতের আওতাভুক্ত অনধিক ২ (দুই) লক্ষ টাকা পর্যন্ত কোনো আয়, যদি উত্ত ব্যক্তি-

ক) পেশায় একজন কৃষক হন;

খ) এর সংশ্লিষ্ট আয়বর্ষে নিম্নবর্ণিত আয় ব্যতীত কোনো আয় না থাকে, যথা-
(অ) জমি চাষাবাদ হইতে উদ্ভূত আয়;
(আ) সুদ বা মুনাফা বাবদ অনধিক ২০ (বিশ) হাজার টাকা আয়।

২১. জুলাই ১, ২০২০ হইতে ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে নিম্নবর্ণিত কোনো ব্যবসা হইতে উদ্ভুত নিবাসী ব্যক্তি বা অনিবাসী বাংলাদেশি ব্যক্তির আয়, যথা:-

ক) সফটওয়ার ডেভেলপমেন্ট
খ) সফটওয়ার বা এ্যাপ্লিকেশন কাস্টমাইজেশন
গ) নেশনওয়াইড টেলিকমিউনিকেশন ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক (এনটিটিএন)
ঘ) ডিজিটাল এনিমেশন ডেভেলপমেন্ট
ঙ) ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট
চ) ওয়েবসাইট সার্ভিস
ছ) ওয়েব লিস্টিং
জ) আইটি প্রসেস আউট সোর্সিং
ঝ) ওয়েবসাইট হোস্টিং
ঞ) ডিজিটাল গ্রাফিক্স ডিজাইন
ট) ডিজিটাল ডাটা এন্ট্রি ও প্রসেসিং
ঠ) ডিজিটাল ডাটা এনালিটিক্স
ড) গ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিস (জিআইএস)
ঢ) আইটি সহায়তা ও সফটওয়ার মেইনটেন্যান্স সার্ভিস
ণ) সফটওয়ার টেস্ট ল্যাব সার্ভিস
ত) কল সেন্টার সার্ভিস
থ) ওভারসিজ মেডিকেল ট্রান্সক্রিপশন
দ) সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সার্ভিস
ধ) ডকুমেন্ট কনভারশন, ইমেজিং ও ডিজিটাল আর্কাইভিং
ন) রোবোটিক প্রসেস আউটসোর্সিং
প) সাইবার সিকিউরিটি সার্ভিস
ফ) ক্লাউড সার্ভিস
ব) সিস্টেম ইন্টিগ্রেশন
ভ) ই-লার্নিং প্লাটফর্ম
ম) ই-বুক পাবলিকেশন
য) মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট সার্ভিস
র) আইটি ফ্রিল্যান্সিং

২২. জুলাই ১, ২০২০ হইতে ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখের মধ্যে হস্তশিল্প রপ্তানি হইতে উদ্ভুত কোনো আয়

২৩. বাংলাদেশ সরকারের সহিত প্রডাকশন শেয়ারিং কন্টাক্ট (পিএসসি) এর অধীন বাংলাদেশে পেট্রোলিয়াম পণ্য অনুসন্ধানে নিয়োজিত কোনো পেট্রোলিয়াম
অনুসন্ধানকারী কোম্পানির পক্ষে সরকার কর্তৃক কর হিসাবে পরিশোধকৃত কোনো অর্থ

২৪. যে কোনো পণ্য উৎপাদনে জড়িত ক্ষুদ্র বা মাঝারি শিল্প হইতে উদ্ভূত আয়, যাহার-
ক) শিল্পটি নারীর মালিকানাধীন হইলে, বাৎসরিক টার্নওভার অনধিক ৭০ (সত্তর) লক্ষ টাকা
খ) অন্যান্য ক্ষেত্রে, বাৎসরিক টার্নওভার অনধিক ৫০ (পঞ্চাশ) লক্ষ টাকা

২৫. নিম্নবর্ণিত শর্ত সাপেক্ষে, ব্যাংক, বিমা বা কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যতীত ব্যক্তি কর্তৃক জিরো কুপন বন্ড হইতে উদ্ভূত কোনো আয়, যথা:-
ক) বাংলাদেশ ব্যাংক বা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেজ কমিশনের পূর্বানুমোদন গ্রহণ করিয়া কোনো ব্যাংক, বিমা বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক উক্ত জিরো কুপন বন্ড ইস্যু করা হইয়াছে
খ) বাংলাদেশ ব্যাংক বা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেজ কমিশনের পূর্বানুমোদন গ্রহণ করিয়া কোনো ব্যাংক, বিমা বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যতীত অন্য কোন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক জিরো কুপন বন্ড ইস্যু করা হইয়াছে

২৬. কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক গৃহীত এইরূপ কোনো আয় যাহা “আর্থিক পরিসম্পদ হইতে আয়” হিসাবে পরিগণিত নহে এবং যদি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি নিম্নবর্ণিত শর্তাবলি পরিপালন করে-
ক) সরকারের এমপিওভুক্ত ( মাসিক পে অর্ডার এর জন্য তালিকাভুক্ত) হয়
খ) সরকার কর্তৃক অনুমোদিত কারিকুলাম অনুসরণ করে;
গ) সরকারের বিধি-বিধান অনুসারে গঠিত কোনো পরিচালনা পরিষদ কর্তৃক পরিচালিত হয়

২৭. চাকরি হইতে আয়” হিসাবে পরিগণিত আয়ের এক-তৃতীয়াংশ বা ৪ (চার) লক্ষ ৫০ (পঞ্চাশ) হাজার টাকা যাহা কম

২৮. কোনো সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বা কোনো আইনের অধীন প্রতিষ্ঠিত এবং চার্টার্ড আ্যাকাউন্টেন্ট বা কস্ট এ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট ত্যাকাউন্টেন্ট বা চার্টার্ড সেক্রেটারিগণের
কোনো পেশাজীবী সংগঠন কর্তৃক পরিচালিত কোনো পেশাজীবী প্রতিষ্ঠান (প্রফেশনাল ইনস্টিটিউট) কর্তৃক গৃহীত সুদ বা লভ্যাংশ ব্যতীত অন্য কোনো আয়

২৯. কোনো ব্যক্তি কর্তৃক বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট হইতে গৃহীত সম্মানি বা ভাতা প্রকৃতির কোনো অর্থ বা সরকারের নিকট হইতে গৃহীত কোনো কল্যাণ
ভাতা

৩০. সরকার হইতে কোনো ব্যক্তি কর্তৃক গৃহীত কোনো পুরস্কার

৩১. কোনো বৃদ্ধাশ্রম পরিচালনা হইতে উদ্ভুত কোনো আয়

৩২. কোনো কোম্পানির অনুকূলে বন্টিত কর পরিশোধিত লভ্যাংশ, যদি উক্ত লভ্যাংশ বিতরণকারী কোম্পানি উক্ত কর পরিশোধিত লভ্যাংশের জন্য পৃথক হিসাব
সংরক্ষণ করে

৩৩. ৩০ জুন ২০৩০ তারিখের মধ্যে কোনো Ocean going ship being Bangladeshi flag carrier কর্তৃক অর্জিত ব্যবসার আয় ফরেন রেমিট্যান্স
সংক্রান্ত বিধানাবলি অনুসরণ করিয়া বাংলাদেশে আনীত হইলে অনুরুপ আয়।

Leave a Comment