বিভিন্ন বৈশিষ্ঠ্যের আলোকে বিভিন্ন ধরনের কোম্পানী গঠন করা যায়। তবে বাংলাদেশে যৌথমূলধনী কোম্পানি ও ফার্মস পরিদপ্তর (RJSC) প্রাইভেট লিমিটেড ও পাবলিক লিমিটেড কোম্পানীর নিবন্ধন দিয়ে থাকে। কোম্পানি আইন ১৯৯৪ অনুসারে কোম্পানির গঠন, পরিচালনা ও শেয়ার বন্টনের উপর ভিত্তি করে এই দুই কোম্পানির মধ্যে বিস্তর পার্থক্য রয়েছে। প্রাইভেট লিমিটেড ও পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির মধ্যে পার্থক্য আলোচনা করা হলো:
বিষয় | প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি | পাবলিক লিমিটেডে কোম্পানি |
---|---|---|
শেয়ারহোল্ডার সংখ্যা | নূন্যতম শেয়ারহোল্ডারের সংখ্যা ২জন এবং সর্বোচ্চ সংখ্যা ৫০ জন | নূন্যতম শেয়ারহোল্ডারের সংখ্যা ৭ জন, এবং সর্বোচ্চ সংখ্যা নির্দিষ্ট নয় |
পরিচালক সংখ্যা | নূন্যতম পরিচালক সংখ্যা ২ জন | নূন্যতম পরিচালক সংখ্যা ৩ জন |
কোম্পানী কার্যক্রম | সার্টিফিকেট অব ইনকর্পোরেশন থাকলেই কোম্পানী তার কার্যক্রম শুরু করতে পারে | সার্টিফিকেট অব কমেন্সমেন্ট অব বিজনেজ প্রাপ্তির পরে কোম্পানী তার কার্যক্রম শুরু করতে পারে |
শেয়ার হস্তান্তর | শেয়ার হস্তান্তর ও ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ থাকে | শেয়ার সহজেই হস্তান্তর করা যায় |
বন্ড ও ডিবেঞ্চার বিক্রি | অনুমতি নাই | অনুমতি আছে |