দুর্ঘটনাজনিত বা অন্যযেকোন কারণে কোন শ্রমিক মৃত্যুবরণ করলে তার ক্ষতিপূরণ কি হবে সে সম্পর্কে বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এ ১৯ ধারায় উল্লেখ করা হয়েছে। কোন মালিকের অধিনে কোন শ্রমিক মারা গেলে- যদি কোন শ্রমিক কোন মালিকের অধীন অবিচ্ছিন্নভাবে অন্ততঃ ০২(দুই) বৎসরের কম সময় চাকুরীরত থাকা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন করলে মালিক কোন ধরনের ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য নয়। কিন্তু কোন শ্রমিক ০২(দুই) বৎসরের অধিককাল…


এস,আর,ও নং ২৪৫-আইন/২০২০ এর মাধ্যমে বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ (২০০৬ সনের ৪২ নং আইন) এর ধারা ১৪০ এর উপ-ধারা (১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সরকার উক্ত আইনের ধারা ১৩৯ এর অধীন “চামড়াজাত পণ্য ও জুতা কারখানা” শিল্প সেক্টরের, অতঃপর উক্ত সেক্টর বলিয়া উল্লিখিত, শ্রমিক ও কর্মচারীগণের জন্য ‘নিম্নতম মজুরি বোর্ড’ কর্তৃক সুপারিশকৃত নিম্নের তপশিল ‘ক’ ও তপশিল ‘খ’ তে বর্ণিত নিম্নতম মজুরি হারকে,…


বর্তমান অর্থনৈতিক প্রতিকূলতার কারণে অনেক প্রতিষ্ঠানই প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা ব্যয় কমানোর জন্য কর্মী ছাটাই করছে। কিন্তু একটা কোম্পানী চাইলেই কি কোন কর্মী ছাটাই করতে পারবে?বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬-এর চ্যাপ্টার দুইতে শ্রমিক ছাটাই সম্পর্কিত পদক্ষেপ নিয়ে আলাদা আলাদা নিয়মের উল্লেখ রয়েছে। কিন্তু চাকুরীর অবসানের ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক খাতের কর্মী কি ধরনের আর্থিক সুবিধা পাবেন সেই ব্যাপারেও বাংলাদেশে নির্দিষ্ট কোন আইন নেই। কাজের ধরনের উপর নির্ভর…


শিল্প প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিক-কর্মচারী বলতে বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এ বর্ণিত সংজ্ঞা প্রযোজ্য হবে। “শ্রমিক” অর্থ শিক্ষাধীনসহ কোন ব্যক্তি, তাহার চাকুরীর শর্তাবলী প্রকাশ্য বা উহ্য যে ভাবেই থাকুক না কেন, যিনি কোন প্রতিষ্ঠানে বা শিল্পে সরাসরিভাবে বা কোন [ ঠিকাদার, যে নামেই অভিহিত হউক না কেন, এর] মাধ্যমে মজুরী বা অর্থের বিনিময়ে কোন দক্ষ, অদক্ষ, কায়িক, কারিগরী, ব্যবসা উন্নয়নমূলক অথবা কেরানীগিরির কাজ…


“লে-অফ” অর্থ কয়লা, শক্তি বা কাঁচা মালের স্বল্পতা, অথবা মাল জমিয়া থাকা অথবা যন্ত্রপাতি বা কল-কব্জা বিকল বা ভাঙ্গিয়া যাওয়ার কারণে কোন শ্রমিককে কাজ দিতে মালিকের ব্যর্থতা, অস্বীকৃতি বা অক্ষমতা।[ধারা ২(৫৮)] কখন প্রতিষ্ঠান লে-অফ কার্যকর হবে? উপরোক্ত লে-অফ এর সংজ্ঞা অনুযায়ী অথবা বাংলাদেশ শ্রম আইনের ধারা ১২ এর উপধারা ৮ অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানে লে-অফ কার্যকর হবে। অগ্নিকান্ড, আকষ্মিক বিপত্তি, যন্ত্রপাতি বিকল, বিদ্যুৎ সরবরাহ…


বিদেশী নাগরিকদের বাংলাদেশে কাজ করতে হলে বাংলাদেশে আগমনের ১৫ দিনের মধ্যে ওয়ার্ক পারমিটের জন্য বিডায় ( বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ) আবেদন করতে হবে। যে সকল শিল্প ও বিদেশী বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বিদেশী নাগরিককে বাংলাদেশে কাজের জন্য নিয়োগ দিবেন সেসকল শিল্প-প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত ফরমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদি জমাসহ বিডায় আবেদন করবেন। আবেদন ফরম বাংলাদেশে ওয়ার্ক পারমিট আবেদন ফরমটি ডাউনলোড করতে নিচের ডাউনলোড লিংকে ক্লিক করুন কিভাবে…


বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুসারে প্রত্যেক নারী শ্রমিক প্রসূতিকালীন সময়ে পূর্ণ বেতনে মাতৃত্বকালীন ছুটি ভোগ করতে পারবেন। কয়েকটি শর্তের ভিত্তিতে মাতৃত্বকালীন ছুটি প্রদান করা হয়ে থাকে। যা প্রযায়ক্রমে আলোচনা করা হলো: মাতৃত্বকালীন ছুটি একজন নারী শ্রমিক সন্তান প্রসবের পূর্বে ৮ সপ্তাহ এবং সন্তান প্রসবের পরে ৮ সপ্তাহ মোট ১৬ সপ্তাহ পূর্ণ বেতনে মাতৃত্বকালীন ছুটি পাবেন। তবে শর্ত থাকে যে, মাতৃত্বকালীন এসব সুবিধা পেতে…


ছুটি! একজন চাকরিজীবির জন্য ছু্টি মহা আরাধ্য বিষয়। সাপ্তাহিক ছুটি ছাড়াও একজন চাকরিজীবি কয়েকধরনের ছুটি ভোগ করতে পারেন। বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ী ছুটির প্রকারভেদ ও ছুটির মেয়াদ সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হলো ১. সাপ্তাহিক ছুটি ২. নৈমিত্তিক ছুটি ৩. পীড়া ছুটি (অসুস্থতা ছুটি) ৪. বাৎসরিক ছুটি ৫. উৎসব ছুটি ৬. মাতৃত্বকালীন ছুটি ৭. ক্ষতিপূরণমূলক সাপ্তাহিক ছুটি শিল্প প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকেরা কোন ছুটি কতদিন ভোগ…